ওয়ালটন এয়ার কন্ডিশন: বাংলাদেশের জনপ্রিয় ব্র্যান্ড

ওয়ালটন এয়ার কন্ডিশন চলাকালীন অবস্থায়, ডিজিটাল ডিসপ্লেতে ২২ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা দেখাচ্ছে

গ্রীষ্মকালের অসহনীয় গরমে ওয়ালটন এয়ার কন্ডিশন হয়ে উঠেছে বাংলাদেশের ঘরে ঘরে একটি অপরিহার্য যন্ত্র। এই দেশীয় ব্র্যান্ডটি তার উন্নত প্রযুক্তি এবং সাশ্রয়ী মূল্যের জন্য ক্রেতাদের কাছে অত্যন্ত জনপ্রিয়। তবে শুধুমাত্র দাম নয়, ওয়ালটনের এয়ার কন্ডিশনারে রয়েছে বিশ্বমানের ফিচার এবং দীর্ঘস্থায়ী পারফরমেন্স।

বাংলাদেশের ইলেকট্রনিক্স বাজারে ওয়ালটন একটি বিশ্বস্ত নাম। কোম্পানিটি গ্রাহকদের চাহিদা বুঝে তৈরি করেছে বিভিন্ন ধরনের এয়ার কন্ডিশন। প্রতিটি মডেলে রয়েছে অত্যাধুনিক প্রযুক্তি এবং পরিবেশবান্ধব ফিচার। এছাড়াও, কোম্পানি নিশ্চিত করেছে দেশব্যাপী সার্ভিস নেটওয়ার্ক এবং সাশ্রয়ী রক্ষণাবেক্ষণ ব্যবস্থা।

ওয়ালটন এয়ার কন্ডিশন এর বিশেষত্ব শুধু মূল্যে নয়, বরং এর গুণমানেও। কোম্পানি ব্যবহার করেছে জাপানি কম্প্রেসর এবং কোরিয়ান টেকনোলজি। ফলে গ্রাহকরা পাচ্ছেন আন্তর্জাতিক মানের পণ্য দেশীয় দামে।

ওয়ালটন এয়ার কন্ডিশন প্রাইস

বর্তমান বাজারে ওয়ালটন এয়ার কন্ডিশন প্রাইস অত্যন্ত প্রতিযোগিতামূলক এবং সাধারণ মানুষের ক্রয়ক্ষমতার মধ্যে। কোম্পানি বিভিন্ন টনেজের জন্য আলাদা মূল্য নির্ধারণ করেছে। ১ টন থেকে শুরু করে ২.৫ টন পর্যন্ত সকল ক্যাপাসিটির এয়ার কন্ডিশন পাওয়া যায়।

স্প্লিট টাইপ নন-ইনভার্টার এসির দাম শুরু হয় ৩৫,০০০ টাকা থেকে। অন্যদিকে, ইনভার্টার মডেলের দাম কিছুটা বেশি হলেও দীর্ঘমেয়াদে বিদ্যুৎ সাশ্রয় হয়। উইন্ডো টাইপ এসির দাম আরও কম, যা ২৮,০০০ টাকা থেকে শুরু।

তবে দাম নির্ধারণে ওয়ালটন বিবেচনা করেছে বাংলাদেশের আর্থ-সামাজিক অবস্থা। কোম্পানি নিয়মিত বিভিন্ন ছাড় এবং অফার দিয়ে থাকে। বিশেষত ঈদের সময় এবং গ্রীষ্মকালের শুরুতে বিশেষ মূল্য ছাড় পাওয়া যায়।

ওয়ালটন ইনভার্টার এসি

ওয়ালটন ইনভার্টার এসি হলো কোম্পানির সবচেয়ে উন্নত প্রযুক্তির এয়ার কন্ডিশন। এই মডেলগুলোতে রয়েছে ডিসি ইনভার্টার টেকনোলজি। ফলে বিদ্যুৎ খরচ অনেক কম হয় এবং কুলিং দ্রুত হয়।

ইনভার্টার প্রযুক্তি ব্যবহার করে কম্প্রেসর স্বয়ংক্রিয়ভাবে গতি নিয়ন্ত্রণ করে। যখন রুমের তাপমাত্রা কাঙ্ক্ষিত মাত্রায় পৌঁছায়, তখন কম্প্রেসর ধীর গতিতে চলে। এতে বিদ্যুৎ সাশ্রয় হয় ৬০% পর্যন্ত।

এছাড়াও, ওয়ালটনের ইনভার্টার এসিতে রয়েছে স্মার্ট ডায়াগনসিস সিস্টেম। যন্ত্রে কোনো সমস্যা হলে এটি স্বয়ংক্রিয়ভাবে শনাক্ত করে এবং ডিসপ্লেতে কোড দেখায়। ফলে সার্ভিস টেকনিশিয়ানরা সহজেই সমস্যা নির্ণয় করতে পারেন।

ওয়ালটন এয়ার কন্ডিশন ১.৫ টন

বাংলাদেশের বেশিরভাগ পরিবারের জন্য ওয়ালটন এয়ার কন্ডিশন ১.৫ টন একটি আদর্শ পছন্দ। এই ক্যাপাসিটির এয়ার কন্ডিশন ১২০-১৮০ বর্গফুট রুমের জন্য উপযুক্ত। মধ্যম আকারের বেডরুম বা লিভিং রুমে এটি যথেষ্ট কার্যকর।

১.৫ টনের মডেলে পাওয়া যায় বিভিন্ন ধরনের ফিচার। এর মধ্যে রয়েছে কপার কয়েল, গোল্ড ফিন এবং এন্টি-ব্যাকটেরিয়াল ফিল্টার। এছাড়াও, টার্বো কুলিং ফাংশন মাত্র ৩০ সেকেন্ডে দ্রুত ঠান্ডা বাতাস দেয়।

পাওয়ার কনজাম্পশনের দিক থেকে ১.৫ টন এসি অত্যন্ত সাশ্রয়ী। নন-ইনভার্টার মডেল ঘন্টায় প্রায় ১.২ ইউনিট বিদ্যুৎ খরচ করে। অন্যদিকে ইনভার্টার মডেল খরচ করে ০.৮-০.৯ ইউনিট।

ওয়ালটন এয়ার কন্ডিশন এসি রিভিউ

গ্রাহকদের ওয়ালটন এয়ার কন্ডিশন রিভিউ বিশ্লেষণ করলে দেখা যায় অধিকাংশই সন্তুষ্ট। বিশেষত দাম এবং পারফরমেন্সের অনুপাতে ওয়ালটন এগিয়ে। ব্যবহারকারীরা প্রশংসা করেছেন এর দ্রুত কুলিং ক্যাপাসিটি এবং কম শব্দের জন্য।

তবে কিছু গ্রাহক অভিযোগ করেছেন ইনস্টলেশন সার্ভিসের মানের ব্যাপারে। কোথাও কোথাও অভিজ্ঞ টেকনিশিয়ানের অভাব রয়েছে। এছাড়াও, স্পেয়ার পার্টসের দাম কিছুটা বেশি বলে মনে করেন কেউ কেউ।

সার্ভিস কোয়ালিটির দিক থেকে ওয়ালটন ক্রমাগত উন্নতি করছে। কোম্পানি প্রতিবছর নতুন সার্ভিস সেন্টার খুলছে এবং টেকনিশিয়ানদের প্রশিক্ষণ দিচ্ছে। গ্রাহক সন্তুষ্টি বৃদ্ধির জন্য ২৪/৭ হটলাইন সেবাও চালু রয়েছে।

ওয়ালটন এয়ার কন্ডিশন অফার

বছরব্যাপী ওয়ালটন এয়ার কন্ডিশন অফার পাওয়া যায় বিভিন্ন সময়। বিশেষত গ্রীষ্মকালের শুরুতে এবং বিভিন্ন উৎসবে আকর্ষণীয় ছাড়। ঈদ, পূজা এবং নববর্ষের সময় ১০-২০% পর্যন্ত ছাড় মিলে।

কোম্পানি মাঝে মাঝে বিশেষ ক্যাম্পেইন করে থাকে। এর মধ্যে রয়েছে ফ্রি ইনস্টলেশন, বর্ধিত ওয়ারেন্টি এবং এক্সচেঞ্জ অফার। পুরনো এসি দিয়ে নতুন কিনলে ভালো দাম পাওয়া যায়।

অনলাইন প্ল্যাটফর্মে আরও বেশি অফার পাওয়া যায়। ওয়ালটনের অফিশিয়াল ওয়েবসাইট এবং জনপ্রিয় ই-কমার্স সাইটগুলোতে বিশেষ ছাড়। ক্রেডিট কার্ড দিয়ে কিনলে অতিরিক্ত ক্যাশব্যাক পাওয়া যায়।

ওয়ালটন এয়ার কন্ডিশন কিস্তিতে

ওয়ালটন এয়ার কন্ডিশন কিস্তিতে কেনার সুবিধা রয়েছে বিভিন্ন ব্যাংকের মাধ্যমে। বিকাশ, নগদ এবং রকেটের মতো মোবাইল ব্যাংকিং সেবাও কিস্তির সুবিধা দেয়। সাধারণত ৩-৩৬ মাস পর্যন্ত কিস্তির সময়কাল।

ব্যাংক কিস্তিতে সুদের হার ১২-১৮% বার্ষিক। তবে ক্রেডিট কার্ডের মাধ্যমে ০% সুদে কিস্তি পাওয়া যায়। বিশেষত ডাচ-বাংলা, ব্র্যাক এবং সিটি ব্যাংকের অফার বেশ আকর্ষণীয়।

কিস্তি কেনার জন্য প্রয়োজন এনআইডি, বেতনের সার্টিফিকেট এবং ব্যাংক স্টেটমেন্ট। চাকরিজীবীদের জন্য প্রক্রিয়া সহজ। ব্যবসায়ীদের ক্ষেত্রে ট্রেড লাইসেন্স এবং আয়ের প্রমাণ লাগে।

ওয়ালটন এয়ার কন্ডিশনএসি সার্ভিস সেন্টার

দেশব্যাপী ওয়ালটন এয়ার কন্ডিশন সার্ভিস সেন্টার রয়েছে ৫০০টিরও বেশি। ঢাকা, চট্টগ্রাম, সিলেট, রাজশাহী, খুলনা, বরিশালসহ সকল বিভাগীয় শহরে সার্ভিস পয়েন্ট আছে। এমনকি উপজেলা পর্যায়েও সার্ভিস সুবিধা পৌঁছে গেছে।

সার্ভিস সেন্টারগুলোতে রয়েছে প্রশিক্ষিত টেকনিশিয়ান এবং অরিজিনাল স্পেয়ার পার্টস। সাধারণ মেরামতের জন্য ২৪ ঘণ্টার মধ্যে সেবা পাওয়া যায়। জটিল সমস্যার ক্ষেত্রে ৪৮ ঘণ্টা সময় লাগে।

কোম্পানি চালু করেছে হোম সার্ভিস। ঘরে বসে ফোনের মাধ্যমে সার্ভিস বুক করা যায়। টেকনিশিয়ান নির্ধারিত সময়ে বাড়িতে এসে সমস্যা সমাধান করেন। এই সেবার জন্য অতিরিক্ত চার্জ প্রযোজ্য।

ওয়ালটন এয়ার কন্ডিশন পাওয়ার কনজাম্পশন

ওয়ালটন এয়ার কন্ডিশন পাওয়ার কনজাম্পশন অন্যান্য ব্র্যান্ডের তুলনায় যথেষ্ট কম। কোম্পানি এনার্জি এফিশিয়েন্ট ইইআর (EER) রেটিং অনুসরণ করে। বেশিরভাগ মডেলে ৩ স্টার থেকে ৫ স্টার রেটিং রয়েছে।

১ টন নন-ইনভার্টার এসি ঘণ্টায় ০.৯-১.১ ইউনিট বিদ্যুৎ খরচ করে। একই ক্যাপাসিটির ইনভার্টার মডেল খরচ করে ০.৬-০.৮ ইউনিট। ২ টনের জন্য এই সংখ্যা দ্বিগুণ হয়।

পাওয়ার সেভিং মোড ব্যবহার করে আরও বেশি বিদ্যুৎ সাশ্রয় সম্ভব। স্লিপ মোড, ইকো মোড এবং অটো ক্লিন ফাংশন রয়েছে। এছাড়াও, টাইমার সেট করে নির্দিষ্ট সময় পর এসি বন্ধ হয়ে যায়।

ওয়ালটন এয়ার কন্ডিশন মোবাইল অ্যাপ

আধুনিক যুগের সাথে তাল মিলিয়ে ওয়ালটন চালু করেছে ওয়ালটন এয়ার কন্ডিশন মোবাইল অ্যাপ। স্মার্ট এসি মডেলগুলো এই অ্যাপের মাধ্যমে নিয়ন্ত্রণ করা যায়। ঘরের বাইরে থেকেও এসি চালু বা বন্ধ করা সম্ভব।

অ্যাপে রয়েছে তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণ, ফ্যান স্পিড সেটিং এবং মোড পরিবর্তনের সুবিধা। এছাড়াও, এনার্জি কনজাম্পশন মনিটরিং করে বিদ্যুৎ বিলের হিসাব রাখা যায়। টাইমার সেট করে নির্দিষ্ট সময়ে এসি চালু বা বন্ধ করার সুবিধা আছে।

ওয়াইফাই কানেকটিভিটির মাধ্যমে অ্যাপ কাজ করে। ইন্টারনেট সংযোগ থাকলে যেকোনো জায়গা থেকে এসি কন্ট্রোল করা যায়। অ্যান্ড্রয়েড এবং আইওএস দুই প্ল্যাটফর্মেই অ্যাপটি পাওয়া যায়।

ওয়ালটন এয়ার কন্ডিশন ইনস্টলেশন চার্জ

ওয়ালটন এয়ার কন্ডিশন ইনস্টলেশন চার্জ নির্ভর করে মডেল এবং ইনস্টলেশনের জটিলতার উপর। সাধারণত ১-১.৫ টন এসির জন্য ইনস্টলেশন চার্জ ৩০০০-৪০০০ টাকা। ২ টনের উপরে ৫০০০-৬০০০ টাকা পর্যন্ত লাগতে পারে।

ইনস্টলেশন চার্জে অন্তর্ভুক্ত থাকে পাইপিং, ওয়্যারিং এবং গ্যাস চার্জিং। স্ট্যান্ডার্ড ইনস্টলেশনে ১৫ ফুট কপার পাইপ ফ্রি দেওয়া হয়। অতিরিক্ত পাইপের জন্য প্রতি ফুট ২০০-৩০০ টাকা চার্জ।

বিশেষ অফারের সময় ফ্রি ইনস্টলেশন পাওয়া যায়। নতুন মডেল লঞ্চের সময় এবং বিভিন্ন উৎসবে এমন সুবিধা দেয়। ইনস্টলেশনের পর ১ বছরের গ্যারান্টি দেওয়া হয় সকল কাজের উপর।

উপসংহার

ওয়ালটন এয়ার কন্ডিশন বাংলাদেশের ইলেকট্রনিক্স বাজারে একটি বিপ্লব এনেছে। দেশীয় ব্র্যান্ড হিসেবে এটি প্রমাণ করেছে যে গুণমান এবং সাশ্রয়ী মূল্যের সমন্বয় সম্ভব। আন্তর্জাতিক প্রযুক্তি ব্যবহার করে ওয়ালটন তৈরি করেছে বিশ্বমানের এয়ার কন্ডিশন।

ব্র্যান্ডটির সবচেয়ে বড় সুবিধা হলো দেশব্যাপী সার্ভিস নেটওয়ার্ক। গ্রাহকরা যেকোনো সমস্যায় দ্রুত সমাধান পান। এছাড়াও কিস্তিতে কেনার সুবিধা মধ্যবিত্ত পরিবারের জন্য আশীর্বাদ।

ভবিষ্যতে ওয়ালটন আরও উন্নত প্রযুক্তির এসি নিয়ে আসবে। স্মার্ট ফিচার এবং পরিবেশবান্ধব প্রযুক্তিতে কোম্পানি বিনিয়োগ বাড়াচ্ছে। এয়ার কন্ডিশনের পাশাপাশি হোম অ্যাপ্লায়েন্সের অন্যান্য সেক্টরেও সম্প্রসারণের পরিকল্পনা রয়েছে।

বাংলাদেশের মানুষের জন্য ওয়ালটন শুধু একটি ব্র্যান্ড নয়, বরং গর্বের বিষয়। দেশীয় উদ্যোক্তারা যে আন্তর্জাতিক মানের পণ্য তৈরি করতে পারেন, ওয়ালটন তার প্রমাণ।

প্রায়শই জিজ্ঞাসিত প্রশ্নাবলী(FAQs)

ওয়ালটন এয়ার কন্ডিশন এর ওয়ারেন্টি কত বছর?

ওয়ালটন এয়ার কন্ডিশন এ ১ বছর রিপ্লেসমেন্ট ওয়ারেন্টি এবং কম্প্রেসরে ৫-১০ বছর পর্যন্ত ওয়ারেন্টি রয়েছে। মডেল অনুযায়ী ওয়ারেন্টির মেয়াদ ভিন্ন হয়।

ওয়ালটন এয়ার কন্ডিশন কি বিদেশি ব্র্যান্ডের চেয়ে ভালো?

পারফরমেন্স এবং দামের বিবেচনায় ওয়ালটন অনেক বিদেশি ব্র্যান্ডের সমকক্ষ। বিশেষত জাপানি কম্প্রেসর ব্যবহার করায় দীর্ঘস্থায়িত্ব ভালো।

ওয়ালটন এয়ার কন্ডিশন গ্যাস কত বছর পর পরিবর্তন করতে হয়?

সাধারণত ৩-৫ বছর পর এসির গ্যাস রিফিল করার প্রয়োজন হয়। তবে লিকেজ না হলে আরও বেশি সময় চলে।

ওয়ালটন এয়ার কন্ডিশন এর সার্ভিস চার্জ কত?

জেনারেল সার্ভিসের জন্য ৮০০-১২০০ টাকা চার্জ। গ্যাস চার্জিং এবং বড় মেরামতের জন্য আলাদা চার্জ প্রযোজ্য।

ওয়ালটন এয়ার কন্ডিশন কি সব ধরনের ভোল্টেজে চলে?

ওয়ালটন এসিতে ভোল্টেজ স্ট্যাবিলাইজার বিল্ট-ইন থাকে। ১৭০-২৪০ ভোল্টে নিরাপদে চালানো যায়।

ওয়ালটন এসির পার্টস কোথায় পাওয়া যায়?

সকল ওয়ালটন সার্ভিস সেন্টারে অরিজিনাল পার্টস পাওয়া যায়। অনলাইনে অর্ডার করেও বাসায় পার্টস পৌঁছানো হয়।

ওয়ালটন ইনভার্টার এসি কি সত্যিই বিদ্যুৎ সাশ্রয় করে?

হ্যাঁ, ইনভার্টার এসি ৪০-৬০% পর্যন্ত বিদ্যুৎ সাশ্রয় করে। তবে এটি নির্ভর করে ব্যবহারের পদ্ধতির উপর।

ওয়ালটন এসি কিনলে কী কী ফ্রি পাওয়া যায়?

স্ট্যান্ডার্ড অ্যাক্সেসরিজ, ইনস্টলেশন গাইড এবং ওয়ারেন্টি কার্ড ফ্রি। মাঝে মাঝে ফ্রি ইনস্টলেশন অফার থাকে।

ওয়ালটন স্মার্ট এসি অ্যাপ কোথায় ডাউনলোড করব?

গুগল প্লে স্টোর এবং অ্যাপ স্টোরে “Walton Smart AC” অ্যাপ খুঁজলেই পাবেন। একটি QR কোডও এসির সাথে দেওয়া থাকে।

ওয়ালটন এসির জন্য কোন ধরনের সার্কিট ব্রেকার লাগে?

১.৫ টন পর্যন্ত ১৬ অ্যাম্পিয়ার এবং ২ টনের উপরে ২০ অ্যাম্পিয়ার সার্কিট ব্রেকার ব্যবহার করতে হবে। ভালো ব্র্যান্ডের MCB ব্যবহার নিরাপত্তার জন্য জরুরি।

ওয়ালটন এসি কি লোডশেডিংয়ের সময় চালানো যায়?

লোডশেডিংয়ের সময় IPS বা জেনারেটরের সাথে চালানো যায়। তবে ইনভার্টার লোডের ক্ষমতা দেখে নিতে হবে। কমপক্ষে ২০০০ ওয়াটের IPS প্রয়োজন।

ওয়ালটন এসির ফিল্টার কত দিন পর পরিষ্কার করতে হয়?

মাসে অন্তত একবার ফিল্টার পরিষ্কার করা উচিত। ধুলাবালি বেশি এলাকায় আরও ঘন ঘন পরিষ্কার প্রয়োজন। নিয়মিত পরিষ্কারে কুলিং ভালো হয় এবং বিদ্যুৎ সাশ্রয় হয়।

🔥 পোস্টটি শেয়ার করুনঃ 🌍

Scroll to Top