জাতীয় পরিচয়পত্র আমাদের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ দলিল। কিন্তু অনেক সময় নামে ভুল থাকে। এই ভুল ঠিক করা খুবই জরুরি। জাতীয় পরিচয়পত্রে নাম সংশোধন করার নিয়ম জানা প্রয়োজন সবার। আজকে আমি এই বিষয়ে বিস্তারিত জানাব। সহজ ভাষায় সব নিয়ম বুঝিয়ে দেব।
ভোটার আইডি কার্ড নাম সংশোধন খরচ

নিড কার্ডে নাম সংশোধন করতে টাকা লাগে। সরকার নির্ধারিত ফি আছে। প্রথমবার সংশোধনে খরচ কম। বারবার করলে বেশি টাকা দিতে হয়। বিভিন্ন ধরনের সংশোধনে আলাদা দাম।
ছোট ভুল ঠিক করতে ২৩০ টাকা। বড় ভুল সংশোধনে ৩৪৫ টাকা লাগে। অনলাইন পেমেন্ট করা যায়। মোবাইল ব্যাংকিং দিয়েও টাকা দেওয়া যায়। ক্যাশ পেমেন্টও গ্রহণযোগ্য।
NID নাম সংশোধন করার নিয়ম বাংলাদেশ
বাংলাদেশে নিড কার্ডে নাম ঠিক করার আলাদা নিয়ম আছে। প্রথমে আবেদন ফর্ম ভরতে হয়। সঠিক কাগজপত্র দিতে হয়। ভুল নাম ও সঠিক নাম লিখতে হয়। কারণ উল্লেখ করতে হয়।
আবেদন অনলাইনে করা যায়। উপজেলা নির্বাচন অফিসেও যাওয়া যায়। প্রয়োজনীয় ফি দিতে হয়। আবেদন জমা দেওয়ার পর অপেক্ষা করতে হয়। ১৫ থেকে ৩০ দিনের মধ্যে সংশোধন হয়।
জাতীয় পরিচয়পত্র নাম পরিবর্তন ফি
- সাধারণ নাম সংশোধন: ২৩০ টাকা
- জটিল নাম পরিবর্তন: ৩৪৫ টাকা
- জরুরি সেবা: ৫০০ টাকা
- পুনঃআবেদন ফি: ১০০ টাকা
- ভুল সংশোধনী: ৪৬০ টাকা
অনলাইনে NID নাম সংশোধন প্রক্রিয়া
ঘরে বসে নিড কার্ডের নাম ঠিক করা যায়। অনলাইন সিস্টেম খুব সহজ। সার্ভিসেস ওয়েবসাইটে যেতে হয়। লগইন করতে হয় মোবাইল নম্বর দিয়ে। আবেদন ফর্ম পূরণ করতে হয়।
প্রয়োজনীয় ডকুমেন্ট আপলোড করতে হয়। পেমেন্ট অনলাইনেই করা যায়। আবেদন নম্বর মিলবে। এসএমএস পাবেন নোটিফিকেশন। কাজ শেষ হলে জানানো হয়।
NID correction form download
সংশোধন ফর্ম ডাউনলোড করা যায় ওয়েবসাইট থেকে। নির্বাচন কমিশনের সাইটে ফর্ম আছে। বিনামূল্যে ডাউনলোড করুন। প্রিন্ট করে ব্যবহার করুন। সব তথ্য সঠিক ভাবে পূরণ করুন।
ফর্মে তিনটি কপি আছে। নিজের কাছে একটি রাখুন। অফিসে দুটি কপি জমা দিন। স্বাক্ষর দিতে ভুলবেন না। সব তথ্য পরিষ্কার করে লিখুন।
ভোটার আইডি কার্ড নাম ঠিক করার নিয়ম
- জন্ম নিবন্ধন সার্টিফিকেট লাগবে
- শিক্ষাগত সনদপত্র প্রয়োজন
- পাসপোর্ট কপি (যদি থাকে)
- গেজেট কপি (নাম পরিবর্তনের)
- জাতীয়তা সনদপত্র
- দুটি সাম্প্রতিক ছবি
- হলফনামা প্রয়োজনে
ভোটার আইডি কার্ডের নাম ঠিক করা একটি সহজ প্রক্রিয়া। সঠিক কাগজপত্র থাকলে দ্রুত হয়। আবেদনের সময় সবকিছু সঠিক দিতে হয়। ভুল তথ্য দিলে আবেদন বাতিল হয়। তাই সতর্ক থাকুন।
প্রয়োজনীয় কাগজপত্র | বাধ্যতামূলক | ঐচ্ছিক |
জন্ম নিবন্ধন সার্টিফিকেট | ✓ | – |
শিক্ষাগত সনদপত্র | ✓ | – |
পাসপোর্ট | – | ✓ |
গেজেট নোটিফিকেশন | – | ✓ |
NID নাম পরিবর্তন করতে কত টাকা লাগে
NID কার্ডে নাম পরিবর্তনের খরচ নির্ধারিত। সাধারণ সংশোধনে ২৩০ টাকা। জটিল কেসে ৩৪৫ টাকা লাগে। জরুরি সেবার জন্য বেশি। পেমেন্ট করার কয়েকটি উপায় আছে।
মোবাইল ব্যাংকিংয়ে পেমেন্ট সুবিধাজনক। অনলাইন কার্ড পেমেন্টও করা যায়। নগদ টাকা দিয়েও করা যায়। ফি একবার দিলেই চলে। আবেদন বাতিল হলে টাকা ফেরত পাবেন।
জাতীয় পরিচয়পত্র সংশোধন করতে কত দিন লাগে
সাধারণভাবে ১৫ থেকে ২০ দিন লাগে। জটিল কেসে ৩০ দিন পর্যন্ত। অনলাইন আবেদনে সময় কম লাগে। অফিসে গেলে একটু বেশি সময়। জরুরি সেবায় ৭ দিনেই হয়।
বিশেষ পরিস্থিতিতে আরো সময় লাগতে পারে। কাগজপত্র সমস্যা থাকলে দেরি হয়। ভুল তথ্য দিলে রিভিউ করতে সময়। তাই প্রথমেই সব ঠিক দিন।
NID নাম সংশোধন online apply
- ওয়েবসাইটে গিয়ে রেজিস্টার করুন
- মোবাইল নম্বর ভেরিফাই করুন
- ব্যক্তিগত তথ্য দিন
- সংশোধনের কারণ লিখুন
- প্রয়োজনীয় ডকুমেন্ট আপলোড করুন
- ফি পেমেন্ট করুন
- আবেদন সাবমিট করুন
- রিসিপ্ট প্রিন্ট করুন
অনলাইন আবেদন খুবই সহজ প্রক্রিয়া। ২৪ ঘণ্টা আবেদন করা যায়। দ্রুত সেবা পাওয়া যায়। ঘরে বসেই সব কাজ হয়। সময় ও অর্থ বাঁচে।
আবেদনের ধাপ | সময় লাগবে | প্রয়োজনীয় তথ্য |
রেজিস্ট্রেশন | ৫ মিনিট | মোবাইল, ইমেইল |
ফর্ম পূরণ | ১০ মিনিট | ব্যক্তিগত তথ্য |
ডকুমেন্ট আপলোড | ১৫ মিনিট | স্ক্যান কপি |
পেমেন্ট | ৫ মিনিট | কার্ড/মোবাইল |
ভোটার আইডি কার্ড নাম পরিবর্তন আবেদন
আবেদন প্রক্রিয়া শুরু করতে ফর্ম দরকার। সঠিক তথ্য দিয়ে ফর্ম পূরণ করুন। ভুল নাম ও সঠিক নাম স্পষ্ট লিখুন। আবেদনের কারণ উল্লেখ করুন। দুটি সাম্প্রতিক ছবি লাগবে।
সব কাগজপত্র সংযুক্ত করুন। আবেদনকারীর স্বাক্ষর দিন। সঠিক ঠিকানা লিখুন। মোবাইল নম্বর দিন যোগাযোগের জন্য। আবেদন জমা দেওয়ার রিসিপ্ট রাখুন।
Smart NID card name correction rules
স্মার্ট NID কার্ডের আলাদা নিয়ম আছে। ডিজিটাল প্রক্রিয়া আরো দ্রুত। অনলাইনে সব কাজ করা যায়। কম সময়ে সংশোধন হয়। স্মার্ট কার্ডে তথ্য সুরক্ষিত।
জৈবিক তথ্য আপডেট হয় অটোমেটিক। ছবি ও সাইনও আপডেট হয়। নতুন কার্ডে চিপ থাকে। সব তথ্য ডিজিটাল ফরম্যাটে। হ্যাকিং প্রুফ সিস্টেম।
জাতীয় পরিচয়পত্র নাম পরিবর্তনের আবেদন প্রক্রিয়া
- প্রথমে আবেদন ফর্ম সংগ্রহ করুন
- সব তথ্য সঠিকভাবে পূরণ করুন
- প্রয়োজনীয় কাগজপত্র যোগ করুন
- ছবি ও স্বাক্ষর দিন
- ফি পেমেন্ট করুন
- আবেদন জমা দিন
- রিসিপ্ট সংরক্ষণ করুন
- নিয়মিত স্ট্যাটাস চেক করুন
আবেদন প্রক্রিয়া সহজ কিন্তু নিয়ম মানতে হয়। সব পদক্ষেপ সতর্কভাবে করুন। তাহলে কোন সমস্যা হবে না। সময়মত কাজ সম্পন্ন হবে।
সংশোধনের ধরন | সময় | খরচ | প্রয়োজনীয় কাগজ |
সাধারণ নাম | ১৫ দিন | ২৩০ টাকা | জন্ম সনদ |
জটিল নাম | ৩০ দিন | ৩৪৫ টাকা | আদালতের আদেশ |
জরুরি | ৭ দিন | ৫০০ টাকা | বিশেষ কারণ |
NID নাম সংশোধন কিভাবে করব
NID কার্ডের নাম সংশোধন করা খুব সহজ। প্রথমে নির্বাচন কমিশনের ওয়েবসাইটে যান। সেখানে সংশোধন অপশন আছে। আপনার নিড নম্বর দিয়ে লগইন করুন। তারপর সংশোধনের ফর্ম খুলুন।
ফর্মে পুরাতন ও নতুন নাম লিখুন। সংশোধনের কারণ উল্লেখ করুন। প্রয়োজনীয় কাগজপত্র আপলোড করুন। ফি পেমেন্ট করুন অনলাইনে। আবেদন সাবমিট করার পর অপেক্ষা করুন।
ভোটার আইডি কার্ড নাম পরিবর্তন ফর্ম pdf
পিডিএফ ফর্ম ডাউনলোড করা সহজ। নির্বাচন কমিশনের অফিসিয়াল সাইটে যান। সেখানে ফর্ম ডাউনলোড সেকশন আছে। নাম সংশোধনের ফর্ম খুঁজুন। ক্লিক করে ডাউনলোড করুন।
ফর্মটি প্রিন্ট করে নিন। পেন দিয়ে পূরণ করুন। সব তথ্য পরিষ্কার লিখুন। স্বাক্ষর দিতে ভুলবেন না। ছবি সংযুক্ত করুন নির্দিষ্ট জায়গায়। ফর্ম পূরণ শেষে জমা দিন।
জাতীয় পরিচয়পত্র তথ্য সংশোধন করার নিয়ম
- আবেদন ফর্ম সঠিকভাবে পূরণ
- প্রমাণপত্র সংযুক্ত করা
- উপযুক্ত কারণ দর্শানো
- নির্ধারিত ফি প্রদান
- সময়সীমার মধ্যে আবেদন
- নিয়মিত ফলো আপ করা
- ভুল সংশোধনে দ্রুত ব্যবস্থা
তথ্য সংশোধনের নিয়ম কঠিন নয়। কিন্তু নিয়ম মেনে চলতে হয়। সব কাগজপত্র ঠিক থাকলে সমস্যা নেই। ভুল তথ্য দিলে বিলম্ব হয়।
Online NID correction Bangladesh
বাংলাদেশে অনলাইন নিড সংশোধন সিস্টেম আধুনিক। ডিজিটাল বাংলাদেশের অংশ। সময় বাঁচায় এবং সহজ। ২৪ ঘণ্টা সেবা পাওয়া যায়। ঘরে বসে সব কাজ সম্পন্ন।
মোবাইল দিয়েও করা যায়। ইন্টারনেট সংযোগ থাকলেই চলে। নিরাপদ এবং দ্রুত প্রক্রিয়া। সরকারি সেবার ডিজিটাল রূপ। ভবিষ্যতে আরো উন্নত হবে।
অনলাইন সুবিধা | সময় | সাশ্রয় | সুবিধা |
২৪ ঘণ্টা সেবা | সারাদিন | যাতায়াত খরচ | ঘরে বসে |
দ্রুত প্রক্রিয়া | অর্ধেক সময় | কাজের সময় | সহজ পদ্ধতি |
নিরাপদ সিস্টেম | তাৎক্ষণিক | পেপারলেস | পরিবেশ বান্ধব |
জাতীয় পরিচয়পত্র নাম পরিবর্তন করতে কত সময় লাগে
নিড কার্ডে নাম পরিবর্তনের সময় নির্ভর করে কেসের ওপর। সাধারণ কেসে ১৫ দিন লাগে। জটিল সমস্যায় ৩০ দিন পর্যন্ত। অনলাইন আবেদনে সময় কম। অফলাইনে একটু বেশি লাগে।
জরুরি সেবায় ৭ দিনে হয়। কিন্তু বেশি টাকা দিতে হয়। কাগজপত্র সমস্যা থাকলে দেরি। ভুল তথ্য দিলে রিজেক্ট হয়। তাই সতর্কভাবে আবেদন করুন।
NID নাম ঠিক করার জন্য প্রয়োজনীয় কাগজপত্র

মূল কাগজপত্রের মধ্যে জন্ম সার্টিফিকেট প্রধান। শিক্ষাগত যোগ্যতার সনদ লাগবে। পাসপোর্ট থাকলে তার কপি দিন। গেজেট নোটিফিকেশন প্রয়োজনে। জাতীয়তা সনদপত্র কখনো কখনো।
দুটি সাম্প্রতিক পাসপোর্ট সাইজ ছবি। হলফনামা কিছু ক্ষেত্রে দরকার। আবেদনকারীর স্বাক্ষর নমুনা। সব কাগজ আসল ও ফটোকপি। নোটারি করা কপি ভালো।
ভোটার আইডি কার্ড নাম পরিবর্তন online আবেদন
- ওয়েবসাইটে একাউন্ট খুলুন
- ব্যক্তিগত তথ্য যাচাই করুন
- নাম সংশোধন ফর্ম পূরণ করুন
- সহায়ক কাগজপত্র আপলোড করুন
- আবেদনের কারণ স্পষ্ট করুন
- নির্ধারিত ফি পেমেন্ট করুন
- আবেদন চূড়ান্ত জমা দিন
- ট্র্যাকিং নম্বর সংরক্ষণ করুন
অনলাইন আবেদন আধুনিক পদ্ধতি। খুব সহজ এবং দ্রুত। ভুল কম হওয়ার সম্ভাবনা। স্বচ্ছতা বেশি এই পদ্ধতিতে। সরকারি ওয়েবসাইট ব্যবহার করুন।
How to correct name in Bangladesh NID card
নিড কার্ডে নাম ঠিক করার ইংরেজি পদ্ধতি জানা প্রয়োজন। প্রবাসীরা এই তথ্য খোঁজেন। প্রক্রিয়া একইরকম কিন্তু ভাষা ইংরেজি। অনলাইন সিস্টেমে ইংরেজি ভার্সন আছে। ফর্মও ইংরেজিতে পাওয়া যায়।
প্রবাসীদের জন্য বিশেষ সুবিধা। দূতাবাস থেকেও আবেদন করা যায়। কূটনৈতিক প্রক্রিয়ায় সময় বেশি। কিন্তু নিশ্চিত সমাধান পাওয়া যায়। ভাষা বুঝতে সমস্যা না থাকলে সহজ।
উপসংহার
জাতীয় পরিচয়পত্রে নাম সংশোধন করার নিয়ম এখন অনেক সহজ। ডিজিটাল সিস্টেম চালু হওয়ায় কাজ দ্রুত হয়। অনলাইনে আবেদন করা যায় সহজেই। প্রয়োজনীয় কাগজপত্র ঠিক রাখলে সমস্যা নেই।
খরচও বেশি নয় এই সেবায়। সরকারি নির্ধারিত ফি সাশ্রয়ী। সময়ও কম লাগে এখন। জরুরি প্রয়োজনে দ্রুত সেবা পাওয়া যায়। স্মার্ট কার্ড সিস্টেম আরো উন্নত।
নিয়ম মেনে আবেদন করলে কোন সমস্যা হয় না। সব তথ্য সঠিক দিতে হয়। ভুল তথ্য দিলে বিলম্ব বা রিজেক্ট হয়। তাই সতর্ক থাকুন আবেদনের সময়।
এই প্রক্রিয়া দিন দিন সহজ হচ্ছে। ভবিষ্যতে আরো উন্নত হবে সিস্টেম। এআই এবং মেশিন লার্নিং যুক্ত হবে। তখন আরো দ্রুত সেবা পাবেন।
NID কার্ডের নাম ঠিক রাখা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। সব সরকারি কাজে এটি দরকার। ভুল নাম থাকলে সমস্যা হয়। তাই দ্রুত সংশোধন করুন।
প্রায়শই জিজ্ঞাসিত প্রশ্নাবলী (FAQs)
NID কার্ডে নাম সংশোধন করতে কত টাকা লাগে?
সাধারণ নাম সংশোধনে ২৩০ টাকা এবং জটিল কেসে ৩৪৫ টাকা লাগে। জরুরি সেবার জন্য ৫০০ টাকা দিতে হয়।
কত দিনে NID কার্ডের নাম সংশোধন হয়?
সাধারণত ১৫ থেকে ২০ দিন লাগে। জটিল কেসে ৩০ দিন পর্যন্ত সময় লাগতে পারে। জরুরি সেবায় ৭ দিনে সম্পন্ন হয়।
অনলাইনে কিভাবে নাম সংশোধনের আবেদন করব?
নির্বাচন কমিশনের ওয়েবসাইটে গিয়ে রেজিস্টার করুন। তারপর ফর্ম পূরণ করে ডকুমেন্ট আপলোড করুন এবং ফি পেমেন্ট করুন।
আবেদন করার পর স্ট্যাটাস কিভাবে জানব?
আবেদনের সময় যে ট্র্যাকিং নম্বর পাবেন সেটি দিয়ে অনলাইনে স্ট্যাটাস চেক করতে পারবেন। এসএমএসেও আপডেট পাবেন।
আবেদন রিজেক্ট হলে কী করব?
রিজেক্টের কারণ জেনে নিন। প্রয়োজনীয় কাগজপত্র সংশোধন করুন। নতুন করে আবেদন জমা দিন। সঠিক তথ্য দিয়ে পুনরায় চেষ্টা করুন।
স্মার্ট কার্ডে নাম সংশোধন আলাদা নিয়ম আছে?
মূল নিয়ম একইরকম। কিন্তু স্মার্ট কার্ডে ডিজিটাল প্রক্রিয়া দ্রুততর। জৈবিক তথ্যও আপডেট হয় অটোমেটিক।
প্রবাসীরা কিভাবে নাম সংশোধন করবেন?
দূতাবাসের মাধ্যমে আবেদন করতে পারেন। অনলাইনে আবেদন করাই সুবিধাজনক। প্রয়োজনে দেশের আত্মীয়ের সাহায্য নিন।
নাম সংশোধনের পর নতুন কার্ড পেতে কত সময়?
সংশোধন সম্পন্ন হওয়ার পর ৭ থেকে ১০ দিনের মধ্যে নতুন কার্ড প্রস্তুত হয়। ডাকযোগে পৌঁছানো হয় নির্দিষ্ট ঠিকানায়।
একবারে কয়টি তথ্য সংশোধন করা যায়?
একসাথে একাধিক তথ্য সংশোধন করা যায়। তবে আলাদা আলাদা ফি দিতে হতে পারে। সব তথ্যের জন্য প্রমাণপত্র লাগবে।
নাম সংশোধনের জন্য কোর্টের আদেশ লাগে?
সাধারণ সংশোধনে কোর্টের আদেশ লাগে না। কিন্তু সম্পূর্ণ নাম পরিবর্তনে আদালতের অনুমতি প্রয়োজন। গেজেট প্রকাশ করতে হতে পারে।
অপ্রাপ্তবয়স্কদের NID কার্ডে নাম সংশোধন?
অভিভাবকের মাধ্যমে আবেদন করতে হয়। জন্ম নিবন্ধন সার্টিফিকেট মূল প্রমাণ। অভিভাবকের NID কার্ড এবং সম্পর্কের প্রমাণ লাগবে।
🔥 পোস্টটি শেয়ার করুনঃ 🌍