আপনি কি নতুন ওয়াশিং মেশিন খুঁজছেন? Samsung ওয়াশিং মেশিন এখন বাংলাদেশে খুব জনপ্রিয়। এই মেশিনগুলো টেকসই এবং ব্যবহার করা সহজ। আজকের দিনে কাপড় ধোয়া আর কঠিন কাজ নয়। Samsung তাদের নতুন টেকনোলজি দিয়ে আপনার লন্ড্রি কাজ সহজ করে দিয়েছে। এই আর্টিকেলে আমরা Samsung ওয়াশিং মেশিনের দাম, ফিচার এবং সব তথ্য জানবো।
বাংলাদেশে অনেক পরিবার এখন Samsung ওয়াশিং মেশিন ব্যবহার করছে। কারণ এটি দ্রুত কাপড় পরিষ্কার করে। এছাড়া এই মেশিন বিদ্যুৎ কম খরচ করে। আপনার পরিবারের জন্য সঠিক মডেল বেছে নেওয়া জরুরি। চলুন বিস্তারিত জেনে নিই।
স্যামসাং ওয়াশিং মেশিনের দাম ২০২৫

২০২৫ সালে Samsung ওয়াশিং মেশিনের দাম অনেক সাশ্রয়ী হয়েছে। বাজারে বিভিন্ন মডেল পাওয়া যাচ্ছে। ছোট পরিবারের জন্য ৬ কেজি মেশিন ভালো। বড় পরিবারের জন্য ১০ কেজি মডেল আছে। প্রতিটি মডেলের দাম আলাদা। আপনার বাজেট অনুযায়ী বেছে নিতে পারবেন।
দাম সাধারণত ২০,০০০ টাকা থেকে শুরু হয়। সবচেয়ে দামি মডেল ১,২০,০০০ টাকা পর্যন্ত। মাঝারি মানের মেশিন ৩৫,০০০ থেকে ৫০,০০০ টাকায় পাওয়া যায়। অফারের সময় দাম আরও কমে যায়। অনলাইন শপে বিশেষ ছাড়ও পাবেন।
স্যামসাং ওয়াশিং মেশিনের দাম নির্ভর করে ফিচারের ওপর। অটোমেটিক মেশিন একটু বেশি দামি। সেমি-অটোমেটিক মডেল সস্তা। ইনভার্টার টেকনোলজি থাকলে দাম বাড়ে। তবে দীর্ঘমেয়াদে এটি সাশ্রয়ী। কারণ এতে বিদ্যুৎ কম লাগে।
Samsung washing machine price in Bangladesh
বাংলাদেশে Samsung washing machine এর চাহিদা দিন দিন বাড়ছে। শহরে এবং গ্রামে উভয় জায়গায় মানুষ এটি কিনছে। দামের তুলনায় কোয়ালিটি অনেক ভালো। বিভিন্ন শোরুমে এই মেশিন পাওয়া যায়। অনলাইনেও অর্ডার করতে পারবেন।
- ৬ কেজি মডেল: ২০,০০০ – ২৮,০০০ টাকা
- ৭ কেজি মডেল: ২৫,০০০ – ৩৫,০০০ টাকা
- ৮ কেজি মডেল: ৩০,০০০ – ৪৫,০০০ টাকা
- ১০ কেজি মডেল: ৪৫,০০০ – ৭৫,০০০ টাকা
- ১২ কেজি মডেল: ৬০,০০০ – ১,২০,০০০ টাকা
দাম নির্ভর করে কোথা থেকে কিনছেন তার ওপর। অথরাইজড ডিলার থেকে কিনলে ওয়ারেন্টি পাবেন। কিছু শোরুম ইএমআই সুবিধা দেয়। ফেস্টিভ সিজনে বিশেষ ডিসকাউন্ট থাকে। তাই সময় বুঝে কিনুন।
Samsung ওয়াশিং মেশিন ৬ কেজি দাম
ছোট পরিবারের জন্য ৬ কেজি মেশিন আদর্শ। এতে ৩-৪ জনের কাপড় সহজে ধোয়া যায়। Samsung এর এই মডেল খুব জনপ্রিয়। দাম সাধারণত ২০,০০০ থেকে ২৮,০০০ টাকা। বেসিক ফিচার সহ এই মেশিন পাওয়া যায়।
এই মডেলে সাধারণত ৮-১০টি ওয়াশ প্রোগ্রাম থাকে। ডায়মন্ড ড্রাম টেকনোলজি কাপড় নিরাপদ রাখে। স্পিন স্পিড ৭০০ থেকে ১০০০ আরপিএম হয়। বিদ্যুৎ খরচ খুব কম। তাই মাসিক বিল বাড়ে না।
টপ লোড ৬ কেজি মডেল আরও সস্তা। এর দাম ১৮,০০০ থেকে ২৫,০০০ টাকা। ফ্রন্ট লোড একটু দামি তবে কর্মক্ষমতা ভালো। রঙিন এবং সাদা কাপড় আলাদা ধোয়ার অপশন আছে। মেশিন হালকা হওয়ায় সহজে সরানো যায়।
Samsung ওয়াশিং মেশিন ৭.৫ কেজি price
মাঝারি আকারের পরিবারে ৭.৫ কেজি মেশিন দরকার। ৪-৬ জনের কাপড় এতে ধোয়া যায়। Samsung এর এই মডেল বেশ শক্তিশালী। দাম পড়বে ২৮,০০০ থেকে ৪০,০০০ টাকা। ফিচার অনুযায়ী দাম বাড়ে-কমে।
- সেমি-অটোমেটিক ৭.৫ কেজি: ২৫,০০০ – ৩২,০০০ টাকা
- ফুল অটোমেটিক টপ লোড: ৩০,০০০ – ৪০,০০০ টাকা
- ফ্রন্ট লোড ৭ কেজি: ৩৫,০০০ – ৫০,০০০ টাকা
- ইনভার্টার টেকনোলজি সহ: ৪০,০০০ – ৫৫,০০০ টাকা
এই ক্যাপাসিটির মেশিনে আরও বেশি প্রোগ্রাম থাকে। ডেলিকেট ওয়াশ, কুইক ওয়াশ, হেভি ডিউটি ইত্যাদি। চাইল্ড লক ফিচার থাকে নিরাপত্তার জন্য। ড্রাম সাইজ বড় হওয়ায় কম্বল ধোয়া যায়। স্টেইনলেস স্টিল ড্রাম দীর্ঘদিন টিকে।
Samsung ওয়াশিং মেশিন ১০ কেজি দাম
বড় পরিবার বা বাণিজ্যিক ব্যবহারের জন্য ১০ কেজি মডেল। এতে ৬-৮ জনের কাপড় একসাথে ধোয়া যায়। Samsung এর হেভি ডিউটি মডেল খুব টেকসই। দাম ৪৫,০০০ থেকে ৭৫,০০০ টাকা পর্যন্ত। প্রিমিয়াম ফিচার সহ মডেল আরও দামি।
এই মেশিনে ১২-১৫টি ওয়াশ প্রোগ্রাম থাকে। ইকো বাবল টেকনোলজি ঠান্ডা পানিতেও ভালো পরিষ্কার করে। ডিজিটাল ইনভার্টার মোটর শক্তিশালী এবং নীরব। ১০ বছর পর্যন্ত মোটর ওয়ারেন্টি পাওয়া যায়। স্পিন স্পিড ১২০০-১৪০০ আরপিএম হয়।
স্মার্ট কন্ট্রোল ফিচার আছে নতুন মডেলে। মোবাইল অ্যাপ দিয়ে মেশিন চালু করতে পারবেন। সময় এবং পানি সাশ্রয়ী এই মেশিন। হোটেল বা হোস্টেলে ব্যবহারের জন্য উপযুক্ত। টেকসই বিল্ড কোয়ালিটির জন্য বিখ্যাত।
স্যামসাং ওয়াশিং মেশিন টপ লোড দাম
টপ লোড মেশিন বাংলাদেশে বেশি জনপ্রিয়। ওপর থেকে কাপড় ঢোকাতে হয়। এটি ব্যবহার করা সহজ এবং দাম কম। Samsung এর টপ লোড মডেল অনেক আছে। ৬ কেজি থেকে ১২ কেজি পর্যন্ত পাওয়া যায়।
মডেল | ক্যাপাসিটি | দাম (টাকা) | টাইপ |
WA60A2400TT | ৬ কেজি | ২০,০০০ – ২৫,০০০ | সেমি-অটো |
WA70A4002GS | ৭ কেজি | ২৮,০০০ – ৩৫,০০০ | ফুল অটো |
WA80T4260BB | ৮ কেজি | ৩৫,০০০ – ৪২,০০০ | ফুল অটো |
WA10T5260BY | ১০ কেজি | ৪৮,০০০ – ৫৮,০০০ | ফুল অটো |
টপ লোড মেশিনে জায়গা কম লাগে। বাথরুম বা ব্যালকনিতে রাখা যায়। ওয়াশ সাইকেল কম সময়ে শেষ হয়। ম্যাজিক ফিল্টার ময়লা আটকায়। পাওয়ার ফেইলিউর হলেও কাপড় বের করা সহজ।
স্যামসাং ফ্রন্ট লোড ওয়াশিং মেশিন price
ফ্রন্ট লোড মেশিন আধুনিক এবং স্টাইলিশ। সামনে দরজা থাকায় দেখতে সুন্দর। এটি পানি এবং বিদ্যুৎ কম খরচ করে। Samsung এর ফ্রন্ট লোড মডেল প্রিমিয়াম মানের। দাম ৩৫,০০০ থেকে ১,২০,০০০ টাকা পর্যন্ত।
- ৬ কেজি ফ্রন্ট লোড: ৩৫,০০০ – ৪৫,০০০ টাকা
- ৭ কেজি ফ্রন্ট লোড: ৪০,০০০ – ৫৫,০০০ টাকা
- ৮ কেজি ফ্রন্ট লোড: ৫০,০০০ – ৭০,০০০ টাকা
- ৯ কেজি ফ্রন্ট লোড: ৬০,০০০ – ৮৫,০০০ টাকা
- ১০ কেজি ফ্রন্ট লোড: ৭০,০০০ – ১,২০,০০০ টাকা
ফ্রন্ট লোড মেশিন কাপড় নরম রাখে। ড্রাম ঘুরে ধোয়ার পদ্ধতি ভালো। গরম পানি ব্যবহারের অপশন আছে। অ্যাড ওয়াশ ডোর দিয়ে চলার সময় কাপড় যোগ করা যায়। এয়ার ওয়াশ ফাংশন রিফ্রেশ করে কাপড়।
স্যামসাং ওয়াশিং মেশিনের নতুন মডেল
২০২৫ সালে Samsung অনেক নতুন মডেল এনেছে। এআই পাওয়ারড মেশিন এখন পাওয়া যাচ্ছে। স্মার্ট ফিচার যোগ হয়েছে নতুন সিরিজে। ইকো বাবল প্লাস টেকনোলজি আরও উন্নত। Wi-Fi কানেক্টিভিটি সহ মডেল এসেছে।
নতুন ডিজিটাল ইনভার্টার টেকনোলজি আরও শক্তিশালী। QuickDrive ফিচার অর্ধেক সময়ে ধোয়া শেষ করে। FlexWash সিরিজে দুটি ড্রাম আছে। একসাথে আলাদা কাপড় ধোয়া যায়। অ্যান্টি-ব্যাকটেরিয়াল গ্যাসকেট যোগ হয়েছে।
AI Control ফিচার নিজে থেকে সেটিংস ঠিক করে। স্মার্টফোন অ্যাপে নতুন ডাউনলোড প্রোগ্রাম পাওয়া যায়। ভয়েস কন্ট্রোল সাপোর্ট করে নতুন মডেল। ব্ল্যাক স্টেইনলেস ফিনিশ দেখতে প্রিমিয়াম। এনার্জি রেটিং ৫ স্টার বেশিরভাগ মডেলে।
Samsung automatic washing machine price BD
অটোমেটিক ওয়াশিং মেশিন সম্পূর্ণ নিজে থেকে কাজ করে। শুধু কাপড় ভরে বাটন চাপতে হয়। Samsung এর ফুল অটোমেটিক মডেল খুব সুবিধাজনক। বাংলাদেশে এর চাহিদা বাড়ছে। দাম ২৮,০০০ টাকা থেকে শুরু।
ফুল অটোমেটিক মেশিনে সব কাজ একসাথে হয়। ধোয়া, ধুয়ে ফেলা এবং শুকানো। আলাদা করে কিছু করতে হয় না। ৭ কেজি মডেল ৩০,০০০ থেকে ৪৫,০০০ টাকা। ১০ কেজি মডেল ৫০,০০০ থেকে ৮০,০০০ টাকা। ইনভার্টার টেকনোলজি সহ আরও দামি।
মডেল সিরিজ | ক্যাপাসিটি | দাম রেঞ্জ (টাকা) | বিশেষ ফিচার |
Ecobubble | ৭-৯ কেজি | ৪০,০০০ – ৬৫,০০০ | বাবল টেকনোলজি |
Digital Inverter | ৮-১০ কেজি | ৫০,০০০ – ৮০,০০০ | কম বিদ্যুৎ খরচ |
QuickDrive | ৯-১২ কেজি | ৭০,০০০ – ১,১০,০০০ | দ্রুত ধোয়া |
AddWash | ৮-১০ কেজি | ৬০,০০০ – ৯৫,০০০ | এক্সট্রা ডোর |
অটোমেটিক মেশিন ব্যস্ত মানুষের জন্য আদর্শ। একবার সেট করলে আর দেখতে হয় না। ডিলে স্টার্ট ফিচার সময় নির্ধারণ করে দেয়। অনেক পানি সাশ্রয়ী হয় এই মেশিন।
Samsung semi automatic washing machine price
সেমি-অটোমেটিক মেশিন আধা-স্বয়ংক্রিয়। এতে দুটি আলাদা টাব থাকে। এক দিকে ধোয়া হয়, অন্য দিকে শুকানো। Samsung এর সেমি-অটো মডেল সবচেয়ে সস্তা। দাম ১৮,০০০ থেকে ৩২,০০০ টাকা পর্যন্ত।
এই মেশিন ব্যবহার করতে একটু পরিশ্রম লাগে। প্রথমে এক টাবে ধুয়ে তারপর অন্য টাবে নিতে হয়। তবে এতে পানি কম লাগে। বিদ্যুৎ খরচও কম। গ্রামাঞ্চলে এটি বেশি জনপ্রিয়। সহজে মেরামত করা যায়।
- ৬.৫ কেজি সেমি-অটো: ১৮,০০০ – ২৩,০০০ টাকা
- ৭ কেজি সেমি-অটো: ২০,০০০ – ২৫,০০০ টাকা
- ৮ কেজি সেমি-অটো: ২৩,০০০ – ২৮,০০০ টাকা
- ১০ কেজি সেমি-অটো: ২৮,০০০ – ৩৫,০০০ টাকা
দামের তুলনায় সেমি-অটো খুব টেকসই। পাওয়ার কাট হলেও সমস্যা নেই। কোন জটিল সার্কিট নেই বলে কম নষ্ট হয়। বাজেট কম হলে এটি ভালো অপশন।
বাংলাদেশে স্যামসাং ওয়াশিং মেশিনের রিভিউ
বাংলাদেশি ক্রেতারা Samsung ওয়াশিং মেশিন নিয়ে খুশি। বেশিরভাগ রিভিউ পজিটিভ। ডিউরাবিলিটি নিয়ে ভালো মন্তব্য পাওয়া যায়। কাস্টমার সার্ভিস নিয়ে কিছু অভিযোগ আছে। তবে সামগ্রিকভাবে রেটিং ভালো।
ইকো বাবল সিরিজ খুব প্রশংসিত। ঠান্ডা পানিতে ভালো পরিষ্কার হয়। ডিজিটাল ইনভার্টার মোটর নীরব কাজ করে। টপ লোড মডেল ব্যবহার সহজ বলে মন্তব্য। ফ্রন্ট লোড মডেল কাপড় নরম রাখে।
কিছু ক্রেতা দামের ব্যাপারে চিন্তিত। তবে কোয়ালিটি বিবেচনা করলে মূল্য যুক্তিসঙ্গত। পার্টস সহজে পাওয়া যায়। সার্ভিস সেন্টার বড় শহরে আছে। ছোট শহরে সার্ভিস পেতে সমস্যা। অনলাইন রিভিউতে ৪.২ থেকে ৪.৫ স্টার রেটিং।
স্যামসাং ওয়াশিং মেশিনে বিদ্যুৎ খরচ কত
বিদ্যুৎ খরচ নির্ভর করে মেশিনের মডেলে। ইনভার্টার টেকনোলজি সহ মেশিন কম বিদ্যুৎ খায়। সাধারণত ৬ কেজি মেশিন প্রতি ওয়াশে ০.৫ ইউনিট। ১০ কেজি মেশিন ১ ইউনিট পর্যন্ত নিতে পারে। গরম পানি ব্যবহার করলে খরচ বাড়ে।
ফ্রন্ট লোড মেশিন টপ লোড থেকে কম বিদ্যুৎ খরচ করে। সেমি-অটোমেটিক সবচেয়ে কম খরচ। একটি ওয়াশ সাইকেল ৩০ মিনিট থেকে ১.৫ ঘন্টা। কুইক ওয়াশ মোডে ১৫ মিনিট লাগে। প্রতি মাসে গড়ে ১০-১৫ ইউনিট বিদ্যুৎ লাগবে।
মেশিনের টাইপ | ক্যাপাসিটি | প্রতি ওয়াশে বিদ্যুৎ | মাসিক খরচ (আনু.) |
সেমি-অটো | ৬-৮ কেজি | ০.৩-০.৫ ইউনিট | ৬-১০ ইউনিট |
টপ লোড | ৭-১০ কেজি | ০.৫-০.৮ ইউনিট | ১০-১৫ ইউনিট |
ফ্রন্ট লোড | ৬-৮ কেজি | ০.৪-০.৬ ইউনিট | ৮-১২ ইউনিট |
ইনভার্টার | ৮-১২ কেজি | ০.৬-১.০ ইউনিট | ১২-২০ ইউনিট |
এনার্জি সেভিং মোড ব্যবহার করলে খরচ কমে। ঠান্ডা পানিতে ধুলে বিদ্যুৎ কম লাগে। ইকো ওয়াশ প্রোগ্রাম বেশি সাশ্রয়ী। লোড অনুযায়ী পানি এবং বিদ্যুৎ নেয়।
স্যামসাং ওয়াশিং মেশিনে কাপড় ধোয়ার পদ্ধতি
Samsung ওয়াশিং মেশিনে কাপড় ধোয়া খুব সহজ। প্রথমে কাপড় সাজিয়ে ড্রামে রাখুন। রঙিন এবং সাদা কাপড় আলাদা করুন। পকেট খালি করে নিন। জিপার বন্ধ করুন। ডিটারজেন্ট নির্দিষ্ট বক্সে দিন।
প্রোগ্রাম সিলেক্ট করুন কাপড়ের ধরন অনুযায়ী। কটন, সিনথেটিক, ডেলিকেট ইত্যাদি। টেম্পারেচার সেট করুন। স্পিন স্পিড নির্বাচন করুন। স্টার্ট বাটন চাপুন। মেশিন নিজে থেকে কাজ করবে।
- স্টেপ ১: কাপড় সর্ট করুন রঙ এবং ফেব্রিক অনুযায়ী
- স্টেপ ২: ডিটারজেন্ট এবং ফেব্রিক সফটনার দিন
- স্টেপ ৩: উপযুক্ত ওয়াশ প্রোগ্রাম বেছে নিন
- স্টেপ ৪: তাপমাত্রা এবং স্পিন সেটিংস সমন্বয় করুন
- স্টেপ ৫: স্টার্ট বাটন চাপুন এবং সম্পূর্ণ হওয়া পর্যন্ত অপেক্ষা করুন
ওয়াশ শেষ হলে তাড়াতাড়ি কাপড় বের করুন। না হলে দুর্গন্ধ হতে পারে। ড্রাম খোলা রেখে শুকাতে দিন। প্রতিবার ব্যবহারের পর ডিটারজেন্ট বক্স পরিষ্কার করুন। ফিল্টার নিয়মিত পরিষ্কার রাখুন। এতে মেশিন ভালো থাকবে।
স্যামসাং ওয়াশিং মেশিনের সাধারণ সমস্যা
Samsung ওয়াশিং মেশিন টেকসই হলেও কিছু সমস্যা হয়। সবচেয়ে সাধারণ সমস্যা হলো পানি না আসা। কখনো ড্রেন না হওয়া সমস্যা দেখা যায়। স্পিন কাজ না করা আরেকটি সমস্যা। অতিরিক্ত শব্দ হওয়া কমন কমপ্লেইন। এগুলো সাধারণত ছোট কারণে হয়।
পানি সরবরাহে সমস্যা থাকলে ইনলেট ভালভ চেক করুন। ফিল্টার আটকে থাকলে পরিষ্কার করুন। ড্রেন পাইপ বাঁকা থাকলে সোজা করুন। কাপড় বেশি ভরলে ভারসাম্য নষ্ট হয়। তাই নির্দেশিত লোড মেনে চলুন।
এরর কোড ডিসপ্লেতে দেখা যায়। ম্যানুয়াল দেখে এরর বুঝতে পারবেন। কিছু সমস্যা নিজে সমাধান করা যায়। জটিল সমস্যায় টেকনিশিয়ান ডাকুন। নিয়মিত রক্ষণাবেক্ষণ করলে সমস্যা কম হয়। বছরে একবার সার্ভিসিং করান।
Samsung washing machine spin problem solution
স্পিন সাইকেল কাজ না করা একটি কমন সমস্যা। এটি বিভিন্ন কারণে হতে পারে। কাপড় অসমভাবে বণ্টন হলে স্পিন শুরু হয় না। মেশিনের লেভেল সমান না হলে সমস্যা। ড্রেন পাম্প ব্লক হলে পানি বের হয় না। তাই স্পিন করতে পারে না।
সমাধান খুব সহজ। প্রথমে কাপড় সমান করে সাজান। মেশিন সমতলে আছে কিনা চেক করুন। ড্রেন পাম্প ফিল্টার পরিষ্কার করুন। ড্রেন হোস চেক করুন আটকে আছে কিনা। বেল্ট আলগা হলে শক্ত করুন। মোটর সমস্যা হলে রিপেয়ার করুন।
সমস্যা | সম্ভাব্য কারণ | সমাধান |
স্পিন কাজ করছে না | কাপড় অসমান | পুনরায় সাজান |
দুর্বল স্পিন | বেল্ট আলগা | বেল্ট টাইট করুন |
পানি জমে আছে | ড্রেন ব্লক | ফিল্টার পরিষ্কার |
শব্দ বেশি | বিয়ারিং খারাপ | বিয়ারিং পরিবর্তন |
স্পিন স্পিড কম সেট করা থাকলে বাড়িয়ে দিন। কিছু কাপড়ের জন্য স্পিন উপযুক্ত নয়। ডেলিকেট কাপড় কম স্পিনে ধুতে হয়। এরর কোড দেখে সমস্যা শনাক্ত করুন। সিরিয়াস সমস্যা হলে Samsung সার্ভিস কল করুন।
Samsung ওয়াশিং মেশিনের পার্টস দাম
মেশিনের পার্টস প্রয়োজন হলে আলাদা কিনতে হয়। Samsung এর অরিজিনাল পার্টস একটু দামি। তবে কোয়ালিটি ভালো এবং টেকসই। বাজারে চায়না পার্টসও পাওয়া যায় সস্তায়। তবে এগুলো বেশিদিন টিকে না। ওয়ারেন্টি পিরিয়ডে ফ্রি পার্টস পাবেন।
ড্রেন পাম্প দাম ১২০০ থেকে ২৫০০ টাকা। ইনলেট ভালভ ৮০০ থেকে ১৫০০ টাকা। মোটর ব্রাশ ৫০০ থেকে ১০০০ টাকা। ডোর সিল ১৫০০ থেকে ৩০০০ টাকা। বেল্ট ৪০০ থেকে ৮০০ টাকা। কন্ট্রোল বোর্ড ৩৫০০ থেকে ৮০০০ টাকা।
- ড্রেন পাম্প: ১২০০ – ২৫০০ টাকা
- ওয়াটার ইনলেট ভালভ: ৮০০ – ১৫০০ টাকা
- ডোর লক: ১০০০ – ২০০০ টাকা
- প্রেশার সুইচ: ৬০০ – ১২০০ টাকা
- হিটিং এলিমেন্ট: ২০০০ – ৪০০০ টাকা
অথরাইজড সার্ভিস সেন্টার থেকে পার্টস কিনুন। এতে ওয়ারেন্টি পাবেন। ইনস্টলেশন চার্জ আলাদা লাগে। টেকনিশিয়ান ভিজিট চার্জ ৫০০ থেকে ১০০০ টাকা। পার্টসের দাম মডেল অনুযায়ী ভিন্ন হয়। পুরাতন মডেলের পার্টস খুঁজে পাওয়া কঠিন।
স্যামসাং ওয়াশিং মেশিন সার্ভিস সেন্টার বাংলাদেশ

বাংলাদেশে Samsung এর অথরাইজড সার্ভিস সেন্টার আছে। ঢাকায় কয়েকটি সার্ভিস পয়েন্ট রয়েছে। চট্টগ্রাম, সিলেট, রাজশাহীতেও পাওয়া যায়। হটলাইন নম্বর ০৯৬৩৯-০০-১০০০। ওয়েবসাইটে সার্ভিস রিকোয়েস্ট দিতে পারবেন। হোম সার্ভিস সুবিধা আছে।
ওয়ারেন্টি পিরিয়ডে ফ্রি সার্ভিস মেলে। সাধারণত ১ বছর পণ্য ওয়ারেন্টি। মোটরে ১০ বছর পর্যন্ত ওয়ারেন্টি দেয়। কমপ্রেসর ওয়ারেন্টি ১০ বছর কিছু মডেলে। সার্ভিস চার্জ ৩০০ থেকে ১৫০০ টাকা ওয়ারেন্টির বাইরে। রিপেয়ার টাইম ২-৭ দিন সমস্যা অনুযায়ী।
ঢাকার সার্ভিস সেন্টারগুলো গুলশান, ধানমন্ডি, মিরপুরে। চট্টগ্রামে আগ্রাবাদ এবং চকবাজারে সেন্টার আছে। সিলেটে জিন্দাবাজার এলাকায় পাবেন। ছোট শহরে স্থানীয় রিপেয়ার শপ আছে। তবে সেগুলো অথরাইজড নয়। অনলাইনে কমপ্লেইন করলে দ্রুত সাড়া পান।
Samsung washing machine vs LG washing machine
Samsung এবং LG দুটি জনপ্রিয় ব্র্যান্ড। দুটিরই ভালো মান আছে। Samsung ইকো বাবল টেকনোলজিতে এগিয়ে। LG ডাইরেক্ট ড্রাইভ মোটর দিয়ে বিখ্যাত। দামের দিক থেকে প্রায় সমান। ডিজাইন এবং ফিচারে কিছু পার্থক্য আছে।
Samsung এর স্মার্ট ফিচার বেশি। Wi-Fi কানেক্টিভিটি Samsung এ ভালো। LG এর টাচ কন্ট্রোল আরও রেসপন্সিভ। স্পিন পারফরমেন্সে দুটি সমান। Samsung একটু কম শব্দ করে। LG এর মোটর ওয়ারেন্টি ভালো। দুটি ব্র্যান্ডই পানি সাশ্রয়ী।
ফিচার | Samsung | LG |
ইকো টেকনোলজি | Ecobubble | TurboWash |
মোটর | Digital Inverter | Direct Drive |
স্মার্ট ফিচার | SmartThings | ThinQ App |
ওয়ারেন্টি | ১০ বছর মোটর | ১০ বছর মোটর |
আফটার সেলস সার্ভিস দুটিতেই ভালো। Samsung এর সার্ভিস পয়েন্ট বেশি। LG এর স্পেয়ার পার্টস সহজে পাওয়া যায়। ডিজাইনে Samsung আরও মডার্ন। LG একটু ক্লাসিক লুক দেয়। পছন্দ নির্ভর করে আপনার চাহিদায়।
Samsung inverter washing machine price BD
ইনভার্টার টেকনোলজি সহ মেশিন বেশি দক্ষ। এতে বিদ্যুৎ খরচ ৩০% কম হয়। মোটর দীর্ঘস্থায়ী এবং নীরব। Samsung এর ইনভার্টার মডেল খুব জনপ্রিয়। বাংলাদেশে এর চাহিদা বাড়ছে দ্রুত। দাম ৩৫,০০০ থেকে ১,১০,০০০ টাকা পর্যন্ত।
ডিজিটাল ইনভার্টার মোটর ১০ বছর ওয়ারেন্টি পায়। এটি স্মার্টভাবে শক্তি ব্যবহার করে। কম ভাইব্রেশন এবং শব্দ হয়। লোড অনুযায়ী স্পিড নিয়ন্ত্রণ করে। ৭ কেজি ইনভার্টার মডেল ৪০,০০০ টাকা থেকে। ১০ কেজি মডেল ৬০,০০০ টাকা থেকে শুরু।
ইনভার্টার মেশিন দীর্ঘমেয়াদে সাশ্রয়ী। প্রথমে একটু বেশি দাম মনে হয়। কিন্তু বিদ্যুৎ বিল কম হয়। রক্ষণাবেক্ষণ খরচও কম। মোটর কম নষ্ট হয়। এনভায়রনমেন্ট ফ্রেন্ডলি এই টেকনোলজি। কার্বন ফুটপ্রিন্ট কমায়।
স্যামসাং ওয়াশিং মেশিন কিনতে সেরা জায়গা
Samsung ওয়াশিং মেশিন কেনার অনেক জায়গা আছে। অথরাইজড শোরুম থেকে কিনলে সবচেয়ে ভালো। এতে সঠিক ওয়ারেন্টি পাবেন। বড় ইলেকট্রনিক্স স্টোরেও পাওয়া যায়। অনলাইন শপিং সাইটে অর্ডার করতে পারেন। তবে প্রতিটি জায়গার সুবিধা-অসুবিধা আছে।
Samsung Plaza এবং Samsung Brand Shop সবচেয়ে নির্ভরযোগ্য। এখানে সব মডেল পাওয়া যায়। ডেমো দেখে কিনতে পারবেন। Esquire Electronics একটি বড় ডিলার। Butterfly Group থেকেও কিনতে পারেন। এরা ভালো আফটার সেলস সার্ভিস দেয়।
- অথরাইজড শোরুম: পূর্ণ ওয়ারেন্টি এবং সার্ভিস গ্যারান্টি
- Daraz, Pickaboo: সহজ তুলনা, ক্যাশব্যাক অফার
- ইলেকট্রনিক্স মার্কেট: দরদাম করার সুযোগ
- ব্র্যান্ড শপ: সবচেয়ে নতুন মডেল প্রথমে পাওয়া
অনলাইনে কেনার আগে রিভিউ পড়ুন। ডেলিভারি চার্জ চেক করুন। ইনস্টলেশন সার্ভিস আছে কিনা জানুন। ইএমআই সুবিধা আছে কিনা দেখুন। অফারের সময় কিনলে ভালো দাম পাবেন। ঈদ বা পূজার সময় বিশেষ ছাড় থাকে।
উপসংহার
Samsung ওয়াশিং মেশিন বাংলাদেশে একটি চমৎকার পছন্দ। এটি টেকসই এবং ব্যবহার করা সহজ। বিভিন্ন সাইজ এবং মডেল পাওয়া যায়। আপনার পরিবারের সাইজ অনুযায়ী বেছে নিন। দাম সাশ্রয়ী এবং মান উন্নত। বিদ্যুৎ খরচ কম হওয়ায় মাসিক বিল বাড়ে না।
আধুনিক ফিচার দৈনন্দিন কাজ সহজ করে। ইকো বাবল টেকনোলজি ভালো পরিষ্কার দেয়। ডিজিটাল ইনভার্টার মোটর দীর্ঘস্থায়ী। স্মার্ট কন্ট্রোল ফিচার সময় সাশ্রয় করে। সার্ভিস সেন্টার সহজে পাওয়া যায়। ওয়ারেন্টি এবং গ্যারান্টি ভালো।
কেনার আগে আপনার চাহিদা বুঝুন। বাজেট ঠিক করুন। মডেল তুলনা করুন। রিভিউ পড়ুন। অথরাইজড ডিলার থেকে কিনুন। নিয়মিত রক্ষণাবেক্ষণ করুন। তাহলে মেশিন দীর্ঘদিন ভালো থাকবে। Samsung ওয়াশিং মেশিন আপনার লন্ড্রি কাজ সহজ করবে।
প্রায়শই জিজ্ঞাসিত প্রশ্নাবলী (FAQs)
Samsung ওয়াশিং মেশিনের সবচেয়ে সস্তা মডেল কোনটি?
সবচেয়ে সস্তা মডেল হলো ৬ কেজি সেমি-অটোমেটিক। এর দাম ১৮,০০০ টাকা থেকে শুরু হয়। টপ লোড বেসিক মডেল ২০,০০০ টাকায় পাওয়া যায়। এগুলো ছোট পরিবারের জন্য যথেষ্ট।
Samsung ওয়াশিং মেশিনে কতদিন ওয়ারেন্টি থাকে?
সাধারণত ১ বছর সার্ভিস ওয়ারেন্টি থাকে। মোটরে ১০ বছর ওয়ারেন্টি দেওয়া হয়। কিছু প্রিমিয়াম মডেলে কমপ্রেসর ওয়ারেন্টি ১০ বছর। পার্টস ওয়ারেন্টি ১ বছর।
ফ্রন্ট লোড নাকি টপ লোড ভালো?
এটি নির্ভর করে আপনার চাহিদায়। ফ্রন্ট লোড পানি এবং বিদ্যুৎ কম খরচ করে। টপ লোড ব্যবহার সহজ এবং দাম কম। ফ্রন্ট লোড কাপড় বেশি নরম রাখে।
মেশিনে কী ধরনের ডিটারজেন্ট ব্যবহার করব?
ফ্রন্ট লোডে HE (High Efficiency) ডিটারজেন্ট ব্যবহার করুন। টপ লোডে সাধারণ পাউডার চলবে। তরল ডিটারজেন্ট দুটিতেই ভালো কাজ করে। অতিরিক্ত ডিটারজেন্ট দেবেন না।
মেশিন কত বছর ভালো থাকে?
ভালো রক্ষণাবেক্ষণে ১০-১৫ বছর চলে। নিয়মিত পরিষ্কার রাখলে বেশিদিন টিকে। ইনভার্টার মডেল আরও দীর্ঘস্থায়ী। বছরে একবার সার্ভিসিং করান।
কাপড় শুকাতে কতক্ষণ লাগে?
স্পিন সাইকেল ৫-১৫ মিনিট। এরপর কাপড় আধা শুকনো থাকে। রোদে শুকাতে ২-৪ ঘন্টা লাগে। ড্রায়ার ফাংশন থাকলে ১-২ ঘন্টায় শুকে যায়।
মেশিন কোথায় রাখা ভালো?
বাথরুম বা ব্যালকনিতে রাখতে পারেন। ভালো বায়ু চলাচল আছে এমন জায়গা। পানির সংযোগ সহজ এমন স্থান। সমতল মেঝেতে রাখুন। সূর্যের সরাসরি আলো এড়িয়ে চলুন।
গরম পানি ব্যবহার করা যায়?
অনেক মডেলে হিটার আছে। এগুলো নিজে পানি গরম করে। সরাসরি গরম পানি দিলে সমস্যা হতে পারে। ম্যানুয়াল দেখে নিন। সাধারণত ৬০ ডিগ্রি পর্যন্ত নিরাপদ।
বিদ্যুৎ চলে গেলে কী হবে?
অটোমেটিক মেশিন থেমে যাবে। বিদ্যুৎ ফিরলে আবার শুরু হয়। সেমি-অটোতে সমস্যা নেই। ডোর খুলে কাপড় বের করা যায়। ডাটা সেভ ফিচার থাকে আধুনিক মডেলে।
শব্দ কমাতে কী করব?
মেশিন সমতলে রাখুন। লেভেল চেক করুন। অতিরিক্ত কাপড় দেবেন না। ফ্লোরে প্যাড ব্যবহার করুন। বিয়ারিং খারাপ হলে পরিবর্তন করুন। নিয়মিত পরিষ্কার করুন।
Samsung ওয়াশিং মেশিন কি বিদেশে তৈরি?
Samsung দক্ষিণ কোরিয়ার কোম্পানি। বাংলাদেশের জন্য ভারত এবং ভিয়েতনামে তৈরি হয়। কিছু মডেল চীনেও তৈরি হয়। কোয়ালিটি সব ফ্যাক্টরিতে সমান।
পুরাতন মেশিন এক্সচেঞ্জ করা যায়?
অনেক শোরুম এক্সচেঞ্জ অফার দেয়। পুরাতন মেশিনের দাম নতুন থেকে কমবে। মাঝেমধ্যে বিশেষ অফার থাকে। Samsung Plaza এ এক্সচেঞ্জ সুবিধা আছে।
ইএমআই সুবিধা কোথায় পাওয়া যায়?
বেশিরভাগ বড় শোরুমে ইএমআই সুবিধা আছে। ক্রেডিট কার্ডে ০% ইএমআই পাওয়া যায়। ৩ থেকে ২৪ মাসের ইএমআই অপশন। অনলাইন শপেও ইএমআই দেয়।
মেশিন ইনস্টল কে করবে?
কিনার সময় ফ্রি ইনস্টলেশন পাবেন। টেকনিশিয়ান বাসায় এসে লাগাবে। ওয়াটার কানেকশন এবং লেভেলিং করবে। আলাদা চার্জ সাধারণত লাগে না। অথরাইজড ডিলার থেকে কিনলে নিশ্চিত।
রঙিন কাপড়ের রঙ ওঠে যায় কিনা?
আলাদা প্রোগ্রাম আছে রঙিন কাপড়ের জন্য। কম তাপমাত্রায় ধুলে রঙ টিকে। প্রথমবার নতুন কাপড় আলাদা ধুবেন। কালার প্রোটেক্ট ডিটারজেন্ট ব্যবহার করুন।
🔥 পোস্টটি শেয়ার করুনঃ 🌍